বেশ কয়েকটি কবরে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল সোনা ও হীরার গহনা। আয়কর অধিদপ্তরের ভয়ে হিসাববহির্ভূত কয়েক কোটি টাকা ও গুরুত্বপূর্ণ নথির সঙ্গে এগুলো রাখা হয়, সব মিলিয়ে যার মূল্য প্রায় ৪৩৩ কোটি টাকা। তবে এভাবে লুকিয়ে রাখার পর জিনিসগুলো উদ্ধার করেছেন আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা।সম্প্রতি ভারতের চেন্নাইয়ে এসব মূল্যবান সোনা, হীরা ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। এক সপ্তাহ ধরে কোয়মবতত্তুরে ‘ব্রহ্মা-মাই’ নামে একটি সারাভানা স্টোর এবং দুটি প্রোমোটার সংস্থার অফিসে তল্লাশি চালানো হয়। পরে কবর খুঁড়ে দেশটির আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা এগুলোর হদিস পায়।কর্মকর্তারা বলছেন, কয়েকটি কবর খুঁড়ে হিসাববহির্ভূত নগদ ২৫ কোটি টাকা, ১২ কিলোগ্রাম ওজনের সোনা এবং ৬২৬ ক্যারেট ওজনের হীরা উদ্ধার করা হয়েছে। আয়কর দপ্তরের এই অভিযান একই সঙ্গে চেন্নাই ও কোয়মবত্তুরের ৭২টি স্থানে চালানো হয়েছিল। এসব স্থানে সারাভানা স্টোরের মালিক যোগারাথিনাম পোন্ডুরাই ও তার সহযোগী রামজায়াম ওরফে বালার স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। বালা ‘লোটাস গ্রুপ’ ও ‘জিস্ক্যোয়্যার’-এর নামে দুটি প্রমোটার সংস্থার মালিক। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
