ব্যাপক সমালোচনায় তিমি শিকারের মাত্র দুটি কোম্পানি টিকে আছে আইসল্যান্ডে। তবে এ ছোট পরিসর থাকা সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা অস্বীকার করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দুই হাজারের বেশি তিমি শিকার করবে দেশটি। চলতি সপ্তাহে এমনই এক ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির মৎস্যসম্পদ মন্ত্রী ক্রিস্টজান টোর জুলিয়াসন। তিনি বলেছেন, ২০২৩ সাল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ২০৯টি বাচ্চা তিমি এবং ২১৭টি মিনকি প্রজাতির তিমি প্রতিবছর হারপুন দিয়ে মারার অনুমোদন দেওয়া হবে। টেকসই এবং সর্বশেষ বৈজ্ঞানিক গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এ সংখ্যাটি নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ঘোষণায় পরিবেশবাদীরা ক্ষেপেছে কর্তৃপক্ষের ওপর। তবে তার পরেও অটল দেশটির সরকার। তাদের অভিযোগ, আইসল্যান্ড সরকার আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা না মেনে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে পরিবেশবাদীরা প্রতিবাদ করছেন। আন্তর্জাতিক তিমি ও ডলফিল সংরক্ষণ (ডাব্লিউডিসি) কমিটি অনুযায়ী, আইসল্যান্ডের অর্থনীতিতে তিমি শিকারে গুরুত্বের অভাব দেখা দিয়েছে। দেশটির মানুষের এমন আর তিমির প্রতি আসক্তি নেই।আইসল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, তিমি পর্যবেক্ষণে অর্থনীতিতে ১৩ দশমিক চার মিলিয়ন ডলারের অবদান রাখছে। অন্যদিকে তিমি শিকারী সংস্থা ‘হওয়াল এইচএফ’ এর অবদান আট দশমিক চার মিলিয়ন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশটির মানুষ তিমি শিকারের চেয়ে তিমি পর্যবেক্ষণের দিকে বেশি ঝুঁকছে। অথচ দেশটিতে তিমি শিকারে মজুরি বেশি।
সর্বশেষ
সুনামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দর্পন টিভি - 0
সুনামগঞ্জের শাল্লায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) সকালে উপজেলার জনস্বাস্থ্যের নির্মাণাধীন ভবনের দ্বিতীয় তলার ছাদে...