চট্টগ্রামে বিমান ছিনতাই চেষ্টার ঘটনায় নিহত পলাশ আহমেদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে গতকাল সোমবার রাত আড়াইটার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে গিয়ে তার লাশ শনাক্ত করেন নিহত পলাশের বাবা। এর পর সব প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। নিহত পলাশের চাচা দ্বীন ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, বিমান ছিনতাইয়ের মতো এত বড় ঘটনা পলাশের একার পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। এর পেছনে বড় কারো ইন্ধন থাকতে পারে। এর আগে পলাশের মরদেহ গ্রহণ ও দাফন করতে আপত্তি জানান তার বাবা পিয়ার জাহান। তিনি জানান, পাঁচ বছর ছেলের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক নেই। ওর উচ্ছৃঙ্খল জীবন নিয়ে এতটাই অতিষ্ঠ ছিলেন যে, এক পর্যায়ে তিনি কামনা করেন, হয় ছেলে ভালো হোক, না হয় মারা যাক। রোববার বিকেল ৫টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাওয়ার কথা ছিল বিজি-১৪৭ ফ্লাইটটির। ঢাকা থেকে উড্ডয়নের পরই বিমানটি ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে। পরে বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশের ওই ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণ করে। ১৩৪ যাত্রী ও ১৪ ক্রু নিয়ে ফ্লাইটটি দুবাই যাচ্ছিল। পরে কমান্ডো অভিযানে সন্দেহভাজন বিমান ‘ছিনতাইকারী’ নিহত হয়। তবে বিমানে থাকা যাত্রীরা অভিযানের আগেই নিরাপদে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন।
সর্বশেষ
সুনামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দর্পন টিভি - 0
সুনামগঞ্জের শাল্লায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) সকালে উপজেলার জনস্বাস্থ্যের নির্মাণাধীন ভবনের দ্বিতীয় তলার ছাদে...